1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পাকশী ও ঈশ্বরদীতে মহান মে দিবস পালিত রাজস্ব আদায়ের ফাঁকিবাজিসহ সমস্ত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগীদের; সরকারী খাস ভূমির মাটি কেটে সরকারী জমিতে অবৈধ ভাটায় ইট তৈরী হলেও নীরব প্রশাসন কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙ্গে ৪২ জন নিহত : গভর্নর সাবেক স্বামীর বিয়ের খবরে চুপসে গেছেন অপু! তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা ঈশ্বরদীতে বিদেশ ফেরত যুবক ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যান আসবেই : প্রিয়াঙ্কা ঈশ্বরদীতে প্রচন্ড তাপদহ থেকে রক্ষা পেতে ইস্তেকফার নামাজ আদায় ঈশ্বরদীতে চারতলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর ও ফলক উন্মোচন গাছে গাছে লিচু মুকুলের সমারোহ : মৌ মৌ গন্ধে মাতিয়ে তুলেছে ঈশ্বরদী প্রকৃতি

শহীদ মিনার নির্মানে একদিনের বেতন দিলেন যারা…

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৭৫৯ বার দেখা হয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার।। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মানের জন্য হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারীরা একদিনের বেতনের টাকা দিয়েছেন তারা।
গত সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কমিটির আহবায়ক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) তারেক মোহাম্মদ জাকারিয়ার কাছে বেতনের টাকা প্রদান করেন। এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মর্জিনা আক্তার ও বীজেন ব্যানার্জি সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
হবিগঞ্জে স্বাধীনতার অনেক বছর পেরিয়ে গেলেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়নি। তাই প্রতিবছর বৃন্দাবন সরকারী কলেজের শহীদ মিনারে পুস্পস্থবক অর্পণ করে আসছেন শহরবাসী।
এমতবস্হায় বর্তমান জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মানের উদ্যোগ নেন। প্রথমেই জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য একদিনের বেতন প্রদান করেন। পরে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অর্থ সংগ্রহ করে জোর গতিতে শুরু হয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজ। বর্তমানে দিন-রাত দূর্বার গতিতে চলছে শহীদ মিনার নির্মাণ কাজ। সামনে ২১ ফেব্রুয়ারিতেই নব নির্মিত শহীদ মিনারে ফুল দিতে চান জেলা প্রশাসক।
হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান জানান, জেলা শহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নাই এটা খুবই দুঃজনক। আমি যোগদানের পর শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমি বলেছিলাম কাজ শুরু করলে অর্থ সংগ্রহে কোন সমস্যা থাকবেনা। অনেকেই ব্যক্তিগত ভাবেও সহযোগিতা করছেন। আশা করি যথা সময়েই কাজ শেষ করা যাবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট