1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০১:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাকশী ও ঈশ্বরদীতে মহান মে দিবস পালিত রাজস্ব আদায়ের ফাঁকিবাজিসহ সমস্ত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগীদের; সরকারী খাস ভূমির মাটি কেটে সরকারী জমিতে অবৈধ ভাটায় ইট তৈরী হলেও নীরব প্রশাসন কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙ্গে ৪২ জন নিহত : গভর্নর সাবেক স্বামীর বিয়ের খবরে চুপসে গেছেন অপু! তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা ঈশ্বরদীতে বিদেশ ফেরত যুবক ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যান আসবেই : প্রিয়াঙ্কা ঈশ্বরদীতে প্রচন্ড তাপদহ থেকে রক্ষা পেতে ইস্তেকফার নামাজ আদায় ঈশ্বরদীতে চারতলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর ও ফলক উন্মোচন গাছে গাছে লিচু মুকুলের সমারোহ : মৌ মৌ গন্ধে মাতিয়ে তুলেছে ঈশ্বরদী প্রকৃতি

“যারা ভাস্কর্য ভেঙ্গেছে তাদের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আনা যাই কিনা”-ব্যারিষ্টার সুমন

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৭৪৩ বার দেখা হয়েছে
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত এবং ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন  সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা।
রবিবার(৬ই ডিসেম্বর) কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন- সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক মোঃ মমতাজ উদ্দীন আহমেদ মেহেদি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রহমান রাফেল, এ কে এম তোহিদুর রহমান, জগলুল কবির, মাহফুজুর রহমান লিখনসহ আরো অনেক আইনজীবি।
 ব্যারিষ্টার সুমন তাঁর বক্তব্যে বলেন, “একাত্তর সালে যারা বলেছেন, যারা পাকিস্তানের বিরোধীতা করবে তারা আর মুসলমান থাকবে না। যারা এসব কথা বলেছেন তারা এসব কথা বলে তো আর পাকিস্তান আটকাতে পারেন নাই। এদের অনুসারিরাই আজকে বলে এটা মূর্তি এটা প্রতিমা। এটা এই স্বাধীনতার স্বপক্ষের সরকারের বিরোধিতা করার জন্যই ইসলাম প্রতিষ্ঠা এদের কোনো উদ্দেশ্যে না। এদের উদ্দেশ্যে হচ্ছে প্রকৃত অর্থে এ সরকারের পতন ঘটনো।
পাকিস্তান সৌদি আরব ইরানে কিংবা তুরস্কে যখন ভাস্কর্য তৈরী হয় তখন তারা বলে এসব পবিত্র। একমাত্র বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য হওয়ার পর আমাদের স্বাধীনতার স্ব-পক্ষের শক্তি তথা বাঙালিদের অনুভূতিতে আঘাত করছে এই অপশক্তি। পৃথিবীর কোনো জায়গা পাবেন না যে, অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়। আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কখনো ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে কারো অনুভূতিতে আঘাত করেননি। আমার কাছে মনে হচ্ছে, যারা মূর্তি এবং ভাস্কর্যের বিতর্ক শুরু করেছে এদের ওপর রাজাকার আল-বদর আল-শামস দের প্রেতাত্মারা ভর করেছে। আমি সরকারের কাছে দাবি জানাবো যারা জাতীর পিতার ভাস্কর্য ভাঙচুর করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি তো দিতেই হবে। আপনারা যাচাই করে দেখেন যারা ভাস্কর্য ভেঙেছে তাদের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আনা যায় কি না এটা সিনিয়ররা ভাববেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট