প্রেস বিজ্ঞপ্তি ।। গত ১৯/১০/২০২৫ তারিখে ঈশ্বরদী থেকে প্রকাশিত, সাপ্তাহিক জনদৃষ্টি পত্রিকায় প্রকাশিত, ৭ সদস্যের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ঈশ্বরদী উপজেলা এডহক কমিটি গঠন সংক্রান্ত প্রতিবেদনে দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। উক্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা জেলা কমোন্ডের আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিব, ঈশ্বরদী উপজেলার এডহক কমিটি অনুমোদন করেন। যা সম্পূর্ণ বিধি বহির্ভূত এবং ঈশ্বরদী উপজেলার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে হতাশ করেছে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গঠনের নীতিমালায়, জেলা এডহক কমিটি সরাসরি কোন উপজেলা এডহক কমিটি গঠন করতে পারেন না। উপজেলা থেকে প্রেরিত প্রস্তাবিত কমিটি, জেলা ইউনিট এডহক কমিটি, কেন্দ্রীয় কমিটিতে প্রেরণ করবেন। অবশ্যই প্রেরিত প্রস্তাবিত কমিটির সকল সদস্যকে ভারতীয় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এফএফ নম্বরধারী, সসস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী, অরাজনৈতিক (রাজনৈতিক পদবীধারী নহেন) বীরমুক্তি যোদ্ধা হতে হবে। যা যাচাই বাছাই করে গঠনতান্ত্রিক নীতিমালার সহিত সংগতি রেখে, কেন্দ্রীয়, সংসদ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। কিন্তু ঈশ্বরদী উপজেলার কথিত এহডক কমিটির অসংগতি দেখা দেওয়ায় এবং আপত্তি উত্থাপিত হওয়ায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের স্মারক নং-মুক্তি/পত্র/১৫২/২৫ তারিখ: ১১/১০/২৫ মোতাবেক আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি যাচাই-বাছাই করে মুক্তিযুদ্ধকালিন কমান্ডার কাজী সদরুল হক সুধা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা বশীর আহমেদ এর উপস্থিতিতে রেজুলেশন আকারে কেন্দ্রীয় সংসদে প্রেরণ করতে বলা হয়েছে। সুতরাং প্রতিবেদনে উল্লেখিত ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এডহক কমিটি কার্যকর নয় বলে প্রতিয়মান। ঈশ্বরদী উপজেলার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের মতামতের ভিত্তিতে নীতিমালায় উল্লেখিত প্রকৃত এফ এফ নম্বরধারী মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্বে উপজেলা এডহক কমিটি গঠন সময়ের দাবি। সুতরাং মুক্তিযোদ্ধা সজ্ঞা বহির্ভূত অদ্ভুত পরিকল্পনার বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদ জানিয়ে অনিয়ম থেকে দূরে থাকার নিমিত্তে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল কর্তৃক প্রেরিত স্মারক নং-মুক্তি/পত্র/১৫২/২৫, তারিখ: ১১/১০/২০২৫ এর পত্রটি অত্র সহিত সংযুক্ত করা গেল। ভারতীয় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৭১’র মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে (মো: হাবিবুর রহমান) এফএফনং-৫১৪৯ #
Leave a Reply