1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : akter.panna.1 :
  3. [email protected] : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. [email protected] : masud :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 ঈশ্বরদীতে যুবদলের পক্ষ থেকে উপজেলা প্রকৌশলীকে ফুলের শুভেচ্ছা প্রদান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক,কেন্দ্রিয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের বলিষ্ট নেতৃত্বের প্রহর গুণছেন ঈশ্বরদী-আটঘরিয়ার সচেতন  ভোটারবৃন্দ রেলওয়ের ভাবমূর্তি নষ্টে ষড়যন্ত্র ॥ রেলমন্ত্রনালয়সহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি উত্তরবঙ্গের অন্যতম শিল্পপতি সাহাবুদ্দিন মল্লিক নান্নুর ইন্তেকাল ॥ ভিভিন্ন মহলের শোক প্রকাশ ঈশ্বরদীতে বিভিন্ন মামলার ১৭ জন পলাতক আসামী গ্রেফতার ঢাকায় ঈশ্বরদী অ্যাসোসিয়েশন গঠণ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিকরা গঠনমূলক সাংগঠনিক কাজের মধ্য দিয়ে কুচক্রী মহলের মুখোশ উন্মোচ করে দিবে ———————জাকারিয়া পিনটু স্কুলছাত্রী রুপাকে অপহরণচেষ্টা ব্যর্থ, অভিযুক্ত নাইম পলাতক জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে রচিত সংবিধানের আলোকে আগামিতে দেশ পরিচালিত হবে-নাহিদ ইসলাম ঈশ্বরদীতে জাতীয় সাংবাদিক সোসাইটির আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনে মুগ্ধ সাংবাদিকরা

প্রকাশিত প্রতিবাদের বিপক্ষে বিবৃতি

  • প্রকাশিত : শনিবার, ২০ মে, ২০২৩
  • ৮৫১ বার দেখা হয়েছে

জালাল উদ্দিন তুহিন এবং তার বন্ধু কামরুজ্জামান মিতুল (শিক্ষক, রাজশাহী ইউনির্ভাসিটি) দু’জনই প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার পথসভায় অংশগ্রহণ করতে। পোস্ট অফিস মোড়ে এসে তারা জানতে পারেন বিএনপি ও
অঙ্গসংগঠনের নেতা-র্কমীরা ঈশ্বরদী রেলজংসনে তৈরি করা মঞ্চ ভেঙ্গে দিয়েছে। এবং ডিলু ভাই (প্রয়াত ভূমিমন্ত্রী), আতিয়ার রহমান মাস্টার, বঙ্গবন্ধু পরিষদ
ঈশ্বরদীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রয়াত আতিয়ার রহমান (কামরুজ্জামান মিতুল এর বড় ভাই)সহ প্রয়াত অনেকেই লাঞ্ছিত হয়েছেন এবং ছাত্রলীগ ও যুবলীগের র্অধশত
নেতার্কমীরা আহত হয়েছে। তখন জালাল উদ্দিন তুহিন ও কামরুজ্জামানসহ অনেকে চলে আসেন ডিলুভাই এর বাড়িতে। তখন ডিলুভাইসহ অনেকে চুপ করে বসেছিলেন। কারো মুখে কোনো কথা নেই। এমন সময় কে যেন বলল, ভাই আমরা মিছিল নিয়ে স্টেশনে যাবো। আমরা নেত্রীকে স্টেশনেই রিসেপশন দেব। শ্লোগান দেওয়া হল জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। কিন্তুমিছিল করার জন্য একজন সিনিয়র নেতা দরকার। সে সময় তারা অনেককেই মিছিল করতে বললেন কিন্তু কেউ রাজি হয়নি। পরে বীর মুক্তিযোদ্ধা
গোলাম মোস্তফা চান্না মন্ডল তাদের কথায় রাজি হয়ে বললেন- চলো আমি যাব। আলোবাগ বটতলা থেকে শুরু হলো তাদের মিছিল। তাদের সঙ্গে সেই মিছিলে যুক্ত হলেন
পাবনা থেকে আসা বেশ কয়েকজন নেতার্কমী। মিছিলটি সেই সময় শহরের পোস্ট অফিস মোড় পার হচ্ছিল, তখন তারা দেখলো মিছিল অনেক বড়। তারা যখন ঈশ্বরদী থানা পার হয়ে স্টেশন রোডের চিত্রলেখার সামনে গেল আর তখনি মাল গুদামের সীমানা প্রাচীরের ওপার থেকে এবং সুইচ কেনের আশপাশ থেকে শুরু হলো অসংখ্য হাতবোমা আর গুলির্বষন। তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। তখন তারা কি করবে বুঝতে পারছিল না। ঠিক তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা রবিউল আলম বুদুভাই এসে তাদের বলল আমি পাকশী স্টেশনে যাচ্ছি তোরাও পাকশী স্টেশনে চলে আয়। তোরাও পাকশী স্টেশনে চলে আয় আমরা ওইখানে আপাকে রিসেপশান দিব। তখন আমরা পাকশীর দিকে রওনা হই। এসময় তুহিন ও কামরুজ্জামান সিডি -৮০ মোটর সাইকেলে নিয়ে পাকশী
স্টেশনে পৌছেন। এর পর পাকশী রেলস্টেশনে দেখা হয়,হাবিব ভাই, শেখর ভাই, লায়েব উদ্দিন লাভলুভাইসহ অনেক নেতা-র্কমীর সংগে। প্রথমে তারা কথা বলে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার বহরে থাকা নেতা মোহাম্মদ নাসিম ভাই এর সঙ্গে। উনি জানতে চাইলেন ঈশ্বরদীতে কি হয়েছে? তুহিন ও বুদুভাই সেই বিষয়ে তাকে অবহিত করলো।তারপর ট্রেনের দরজার সামনে এলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং হাতে মাইক নিয়ে বলেন ‘আমি শুনেছি ঈশ্বরদীতে আমাদের মঞ্চ ভেঙে দিয়েছে। আমাদের জনসভা করতে দেবে না। তবে যত বাধাই আসুক জয় আমাদের হবেই হবে। তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে সৈয়দপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ট্রেনটি ঈশ্বরদী স্টেশনে প্রবেশের ঠিক পূর্ব মূর্হুতে শুরু হয় নেত্রীকে বহনকারী ট্রেনকে লক্ষ্য করে গুলি ও বোমা বর্ষণ শুরু হয়। তৈরী হয় একবেদোনাবিধুর পরিবেশেরে । এটিই হলো শেখ হাসিনার ট্রেন বহরে গুলি বর্ষণ সহ বোমাবাজির ঘটনার সংক্ষিপ্ত কাহিনী। বঙ্গবন্ধুপরিষদ ঈশ্বরদী উপজেলা কমিটির আয়োজনে বিএসআরআইতে অনুষ্ঠিত মহামান্য রাষ্ট্রপতির পাবনায় অনুষ্ঠিতব্য নাগরিক সংর্বধনা সফল করার লক্ষ্যে
অনুষ্ঠিত সভায় জালাল উদ্দিন তুহিনের বক্তব্য মিথ্যা বলে ঈশ্বরদী পৌর আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান স্বপন যে দাবি করেছেন তা ষড়যন্ত্রমূলক ও বিভ্রান্তিকর। আমি ইমরুল কায়েস দারা ওই সময়ের ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী স্বাক্ষি। যা উপরের বিবরণে তুলে ধরা হয়েছে।
ইমরুল কায়েস দারা
সাবেক ভিপি, ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ঈশ্বরদী পৌর আওয়ামী লীগ(প্রেসবিজ্ঞপ্তি-২০.০৫.২০২৩)।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট