1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : akter.panna.1 :
  3. [email protected] : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. [email protected] : masud :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 ঈশ্বরদীতে যুবদলের পক্ষ থেকে উপজেলা প্রকৌশলীকে ফুলের শুভেচ্ছা প্রদান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক,কেন্দ্রিয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের বলিষ্ট নেতৃত্বের প্রহর গুণছেন ঈশ্বরদী-আটঘরিয়ার সচেতন  ভোটারবৃন্দ রেলওয়ের ভাবমূর্তি নষ্টে ষড়যন্ত্র ॥ রেলমন্ত্রনালয়সহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি উত্তরবঙ্গের অন্যতম শিল্পপতি সাহাবুদ্দিন মল্লিক নান্নুর ইন্তেকাল ॥ ভিভিন্ন মহলের শোক প্রকাশ ঈশ্বরদীতে বিভিন্ন মামলার ১৭ জন পলাতক আসামী গ্রেফতার ঢাকায় ঈশ্বরদী অ্যাসোসিয়েশন গঠণ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিকরা গঠনমূলক সাংগঠনিক কাজের মধ্য দিয়ে কুচক্রী মহলের মুখোশ উন্মোচ করে দিবে ———————জাকারিয়া পিনটু স্কুলছাত্রী রুপাকে অপহরণচেষ্টা ব্যর্থ, অভিযুক্ত নাইম পলাতক জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে রচিত সংবিধানের আলোকে আগামিতে দেশ পরিচালিত হবে-নাহিদ ইসলাম ঈশ্বরদীতে জাতীয় সাংবাদিক সোসাইটির আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনে মুগ্ধ সাংবাদিকরা

গাইবান্ধায় দুই শতাধিক অনুমোদনবিহীন ইটের ভাঁটা

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ৯৯২ বার দেখা হয়েছে

সংবাদদাতা, গাইবান্ধা ॥ গাইবান্ধা জেলায় ১৯টি ইটের ভাটার অনুমোদন থাকলেও অনুমোদনবিহীন দুই শতাধিক ইট ভাঁটায় বহাল তবিয়তে ইট পোড়ানো হচ্ছে।

এসব ইট ভাঁটার কারণে দিন দিন কমে যাচ্ছে জেলায় আবাদি জমির পরিমাণ। অনেক জমির মালিক বাধ্য হয়ে ইট ভাঁটা গুলোতে বিক্রি করছে ফসলি জমির উর্বর মাটি। এতে একদিকে যেমন পরিবেশের বিপর্যয় ঘটছে, অন্যদিকে হুমকির মুখে পড়ছে জেলার খাদ্য নিরাপত্তা।

অনুমোদনহীন এসব ইট ভাঁটাতে মাটির জোগান দিতে গিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে উর্বর ফসলি জমি। গত বছর ভালো আবাদ হয়েছিল যে জমিগুলোতে তেমন অনেক জমিতেই এখন হচ্ছে না ফসলের চাষ। কৃষি বিভাগের নির্দেশ অমান্য করে ইট তৈরীর জন্য উর্বর আবাদি জমির টপসয়েল কেটে নেয়ায় অনাবাদি এবং জমির ফলন কমে যাচ্ছে।

এক তথ্যে জানা গেছে, ভাঁটার মালিকরা প্রথমে কয়েকজন কৃষকের সাথে আলোচনার মাধ্যমে মোটা অংকের টাকায় মাটি কেনার চুক্তি করেন। ওই কৃষকদের জমি থেকে মাটি কেটে নেয়ার পর সেই জমির আশেপাশের জমিগুলো উঁচু জমিতে পরিণত হয়ে হারিয়ে ফেলে পানি ধারণ ক্ষমতা। ফলে আবাদের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে বাধ্য হয়েই ইট ভাঁটার মালিকদের কাছে মাটি বিক্রি করছে অন্য কৃষকরাও।

ইট ভাঁটার আগ্রাসনে শুধু ফসলি জমির মাটিই সাবাড় হচ্ছে না, আবাসিক এলাকা, প্রধান সড়কের পাশে ও ফসলি জমির মাঝে ভাটা স্থাপন করায় মারাত্মকভাবে দুষিত হচ্ছে পরিবেশ। ক্ষমতা হারাতে বসেছে ফলজ গাছপালা। এছাড়াও ইট ভাঁটাতে ব্যবহৃত অবৈধ যানবাহন অবাধ চলাচলের কারণে নষ্ট হতে বসেছে জেলার অধিকাংশ কাঁচা-পাকা সড়ক। পরিবেশ অধিদফতর ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি ভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হলেও অভিযান শেষে আবারো সেসব ভাটায় পোড়ানো হচ্ছে ইট। ভাটা মালিকদের দাবি, বিভিন্ন অফিসকে ম্যানেজ করার জন্য জেলা সমিতিকে বাৎসরিক চাঁদা দিয়ে তারা চালাচ্ছেন এসব অবৈধ ভাটা।

জেলা ইট ভাঁটা মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল লতিফ হক্কানী বলেন, ভাঁটা মালিকদের সাথে রফাদফার বিষয়টি সঠিক নয়। দীর্ঘ প্রক্রিয়ার কারণে অনুমোদন না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে চালাতে হচ্ছে অবৈধ ইট ভাঁটা । এব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এভাবে ফসলি জমির মাঝে ইট ভাঁটা স্থাপন করা হলে ও জমির মাটির উর্বর উপরিভাগ কেটে নিয়ে গেলে সেসব জমিতে ৮ থেকে ১০ বছরেও ফসল ফলানো সম্ভব নয়।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন বলেন, জেলায় এভাবে ইট ভাটা গড়ে ওঠা অপ্রত্যাশিত। তিনি আরও বলেন, অনুমোদনহীন ইট ভাঁটা বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট