1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইসরাইলে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাস্ট্র প্রতিষ্ঠা ও গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ঈশ্বরদীতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় রোদেপোড়া মানুষের মধ্যে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ ঈশ্বরদীতে র‍্যাবের অভিযানে অবৈধভাবে পদ্মার শাখা নদী হতে বালু উত্তোলনের সময় বালু লুটেরা চক্রের ১২ সদস্য গ্রেফতার পাকশী ও ঈশ্বরদীতে মহান মে দিবস পালিত রাজস্ব আদায়ের ফাঁকিবাজিসহ সমস্ত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগীদের; সরকারী খাস ভূমির মাটি কেটে সরকারী জমিতে অবৈধ ভাটায় ইট তৈরী হলেও নীরব প্রশাসন কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙ্গে ৪২ জন নিহত : গভর্নর সাবেক স্বামীর বিয়ের খবরে চুপসে গেছেন অপু! তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা ঈশ্বরদীতে বিদেশ ফেরত যুবক ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যান আসবেই : প্রিয়াঙ্কা

কাল বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৮৪ বার দেখা হয়েছে

ডেস্ক প্রতিবেদক : আগামীকাল ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এদিন তিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। দীর্ঘ ৯ মাস কারাভোগের পর পাকিস্তানের কারাগারে তিনি এর আগে ৮ জানুয়ারি মুক্তি লাভ করেন। পরে তিনি পাকিস্তান থেকে লন্ডন যান এবং দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরেন।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে বঙ্গবন্ধু সর্বস্তরের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান। স্বাধীনতা ঘোষণার অব্যবহিত পর পাকিস্তানের সামরিক শাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে তাঁকে গ্রেফতার করে তদানীন্তন পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে আটক রাখা হয়।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে। জাতির পিতা পাকিস্তান থেকে ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি ভোর রাতে অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি। এদিন বঙ্গবন্ধুকে বিমানে তুলে দেয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে। বেলা ১০টার পর থেকে বঙ্গবন্ধু কথা বলেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, তাজউদ্দিন আহমদ ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে। পরে ব্রিটেনের বিমান বাহিনীর একটি বিমানে করে পরের দিন ৯ জানুয়ারি দেশের পথে যাত্রা করেন।

দশ তারিখ সকালেই তিনি নামেন দিল্লীতে। সেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভিভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, সমগ্র মন্ত্রিসভা, প্রধান নেতৃবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধান এবং অন্যান্য অতিথি ও সেদেশের জনগণের কাছ থেকে উষ্ণ সংবর্ধনা লাভ করেন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু ভারতের নেতৃবৃন্দ এবং জনগণের কাছে তাদের অকৃপণ সাহায্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। তাঁর এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে তিনি আখ্যায়িত করেছিলেন ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে।

এদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে তিনি ঢাকা এসে পৌঁছেন। চূড়ান্ত বিজয়ের পর ১০ জানুয়ারি বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকে প্রাণঢালা সংবর্ধনা জানানোর জন্য অপেক্ষায় ছিল। আনন্দে আত্মহারা লাখ লাখ মানুষ ঢাকা বিমান বন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান পর্যন্ত তাঁকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানান। বিকাল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে তিনি ভাষণ দেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট