1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৭:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পাকশী ও ঈশ্বরদীতে মহান মে দিবস পালিত রাজস্ব আদায়ের ফাঁকিবাজিসহ সমস্ত কাজের সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগীদের; সরকারী খাস ভূমির মাটি কেটে সরকারী জমিতে অবৈধ ভাটায় ইট তৈরী হলেও নীরব প্রশাসন কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙ্গে ৪২ জন নিহত : গভর্নর সাবেক স্বামীর বিয়ের খবরে চুপসে গেছেন অপু! তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা ঈশ্বরদীতে বিদেশ ফেরত যুবক ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যান আসবেই : প্রিয়াঙ্কা ঈশ্বরদীতে প্রচন্ড তাপদহ থেকে রক্ষা পেতে ইস্তেকফার নামাজ আদায় ঈশ্বরদীতে চারতলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর ও ফলক উন্মোচন গাছে গাছে লিচু মুকুলের সমারোহ : মৌ মৌ গন্ধে মাতিয়ে তুলেছে ঈশ্বরদী প্রকৃতি

ঈশ্বরদীর ইপিজেড এলাকায় রহস্য জনক ভাবে এক বিধবা নারী খুন

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৩৯২ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার,ঈশ্বরদী।। পাবনা জেলার প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রয়াত অধ্যাপক মোহাম্মাদ হবিবুল্লাহর স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৭৫) ঈশ্বরদীর ইপিজেড সংলগ্ন নিজ বাড়িতে রহস্যজনকভাবে খুন হয়েছেন। সোমবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যে কোন সময় এই খুনের ঘটনা ঘটেছে। তবে খুনের রহস্য এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ প্রশাসন। খুনের বিষয়টি নিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নিহত হাজেরা খাতুনের ছোটভাই পাকশী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা হাবিবুল ইসলাম ও ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোসামীসহ এলাকাবাসীরা জানান, স্বামীর মৃত্যুর পর নিহত হাজেরা খাতুন একাই নিজ বাড়িতে থাকতেন। হাজেরা খাতুনের ৩ ছেলে ও ৪ মেয়ে। ২ মেয়ে বিদেশ ও অন্যরা ঢাকায় বসবাস করেন। মাঝেমধ্যে ঢাকায় ছেলে মেয়েদের নিকট থাকতেন। ভাই হব্বুল আরও জানান, ঘটনার দিন সকালে নিহত হাজেরা খাতুনকে প্রতিবেশিরা নিজ বাড়ির সামনে ঘুরতে দেখেছেন। সন্ধ্যায়
ভাগিনারা তাঁর মাকে (আমার বোন হাজেরা খাতুনকে) মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হয়নি। তখন মাকে ফোনে না পেয়ে তারা আমাকে বিষয়টি মোবাইলে জানায়। তখন আমি বোনের বাড়িতে এসে বাহির থেকে তালা মারা দেখতে পায়। বিষটি ভাগিনাদের জানিয়ে তাদের পরামর্শে প্রতিবেশিদের সঙ্গে নিয়ে ঘরের দরজা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করা হয়।তখন বোনের মৃতদেহ কাপড়ে ঢাকা লাশ দেখে
থানায় খবর দেওয়া হয়। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোসামী জানান, হাজেরা খাতুন নিজ বাড়িতে একাই থাকতেন। হয়ত এই সুযোগে দূর্বৃত্তরা ঘরের মালামাল লুট করতে আসে। এতে বাধা দিলে তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। আলামত দেখে মনে হচ্ছে ইফতারের আগে তাঁর ঘরে প্রবেশ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। নিহতের ঘরের আলমারির দরজা ভাঙ্গা রয়েছে। ঘরের কাপড় এলোমেলো করে রাখা হয়েছে। হত্যার পর লাশের হাতের কিছু অংশ বাইরে রেখে পুরো শরীর অনেকগুলো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখে দূবৃত্তরা। তবে কয়েকটি ক্লু পাওয়া গেছে যার স‚ত্র ধরে পুলিশ কাজ করছে। আশা করা যায় স্বল্প সময়ের মধ্যেই হত্যাকান্ড রহস্য উদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে। এঘটনার পর ক্রাইমসিন দল, ঘটনাস্থলে এসে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করার পর লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এদিকে এই খুনের ঘটনার পর পাবনা জেলার উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এই ঘটনায় র‌্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা পুলিশও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রহস্য
উদঘাটনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট