1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : akter.panna.1 :
  3. [email protected] : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. [email protected] : masud :
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদী ক্যাবল নেটওয়ার্কের (আইসিএন) আহবায়ক কমিটি গঠন ভারতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ৭১’র মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ ঈশ্বরদীতে যুবদলের গোলটেবিল বৈঠকে বিএনপিকে দ্বিধামুক্ত করার অঙ্গিকার ব্যক্ত যুবদল নেতাদের ঈশ্বরদীর পাকশী ও দাশুড়িয়ায় তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত কল্পে সিদ্ধান্ত গ্রহণ-লিফলেট বিতরণ পাকশী রেলওয়ে প্রকৌশলী বিভাগের প্রেসবিজ্ঞপ্তি ঝুঁকিপূর্ণ না হওয়ায় পুরাতন যমুনা রেলসেতু লাইনের ব্যালাস্ট পাথর ব্যবহার করে আর্থিক সাশ্রয় পাকশী বিভাগে ঈশ্বরদীতে যুবদলের নেতৃত্বে দ্বিধাবিভক্ত বিএনপিকে একত্রে করার সিদ্ধান্ত চাটমোহর থানার অফিসার ইনচার্জ মঞ্জুরুল আলমকে জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার নির্বাচিত করে ক্রেস্ট প্রদান ঈশ্বরদীতে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত ঈশ্বরদীর কালিকাপুরে ট্রেনে কেটে ইমরান নিহত

রেলওয়ের সেবা জনমুখি করে তুলতে প্রথম রেলওয়ে দিবস পালন

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২০
  • ১১৯৯ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ১৫৮ বছর পর মুজিব বর্ষে রেলওয়ের সেবা আরও জনমুখি করে তুলতে বাংলাদেশ রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় অফিসের পক্ষ থেকে প্রথম রেলওয়ে দিবস পালন করেছে। বিগত ১৮৬২ সালের ১৫ নবেম্বর চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া জেলার জগতি পর্যন্ত ৫৩ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন চালু করে। এসময়ই মূলত: বাংলাদেশে প্রথম রেল চলাচল শুরু করা হয়। এই রেল চলাচল শুরুর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে প্রথম রেলওয়ে সম্পর্কে ধারনা জন্মায়। এর পর ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশে রেলওয় সেবা সম্প্রসারণ হতে থাকে। এক পর্যায়ে পাকশীতে গড়ে ওঠে ভারত বর্ষের মধ্যে চলাচলকারী রেলওয়ে ট্রেনের নিয়ন্ত্রণ অফিস। সে সময় পাকশী হয়ে ওঠে রেলওয়ের ঐতিহাসিক শহর। পরবর্তীতে কালের বিবর্তণে ভারত বর্ষের সেই ঐতিহাসিক রেলওয়ের নিয়ন্ত্রক পাকশী অফিসের ইতিহাস হারিয়ে যায়। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ রেলওয়ে ক্রমান্বয়ে সম্প্রসারণ অব্যাহত তাকলেও মাজপথে অনেকটা স্থবির হয়ে যায়। কিন্তু বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের ও মানুষের উন্নয়ন করতে হলে রেলওয়ের উন্নয়নের বিকল্প নেই বলে উপলব্ধি করতে পেরে আলাদা রেলওয়ে মন্ত্রনালয় গঠনের মাধ্যমে অব্যাহতভাবে সম্প্রসারণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। মাজ পথে ১৮৬২ সালের পর দীর্ঘ সময় অতিক্রম হলেও রেলওয়ে দিবস পালন করা হয়নি। কেউ কখনও বিষয়টি নিয়ে কাজ করেছেন এমন নজিরও কোথাও পাওয়া যায়নি। বর্তমান উন্নয়ন মুখি সরকার দেশ ও মানুষের কল্যাণে -সেবা, নিরপত্তা, গতি, সময়ানুবর্তিতা ও প্রচেষ্টাকে আরও বৃদ্ধি করে রেলওয়ের সেই হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসকে রেলওয়ে দিবস পালনের মাধ্যমে জনসম্মুখে তুলে এনেছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। গত ১৫ নবেম্বর রবিবার বিকেলে দেশের প্রথম কুষ্টিয়ার জগতি রেলওয়ে স্টেশনে দিবসটি পালন উপলক্ষে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসুচির আয়োজন করা হয়। কেক কেটে এবং বেলুন ও শান্তির প্রতিক পায়রা উড়িয়ে দিবসটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। পরে স্টেশন চত্বরে রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় প্রকৌশলী/১ বীরবল মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনাসভা। এসব অনুষ্ঠানে পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রেলওয়ে পাকশী বিভাগের ডিএমই ক্যারেজ মমতাজুল ইসলাম, রেলওয়ে পাকশী বিভাগের ডিএমই লোকো আশিষ কুমার, রেলওয়ে পাকশী বিভাগের বৈদ্যুতিক বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী রিফাত শাকিল এবং রেলওয়ে পাকশী বিভাগের টেলি যোগাযোগ ও সকেত বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী রুবাইয়াত শরীফ প্রান্ত ও রেলওয়ে পাকশী বিভাগের বৈদ্যুতিক বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী রিফাত শাকিল ।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট