1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : akter.panna.1 :
  3. [email protected] : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. [email protected] : masud :
রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তারেক রহমান দেশের লক্ষ কোটি মানুষের ১৭ বছরের জমে থাকা গ্লানি দুর করবেন বলে জানিয়েছেন,বিএনপির কেন্দ্রিয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার মানবতার ফেরিওয়ালা াবএনপির কেন্দ্রিয় নেতা সিরাজুল ইসলাম সরদার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টাকে দেখতে গিয়ে ব্যাপক প্রশংসিত সিরাজ সরদারের পক্ষে মনোনয়ন ফরম কিনলেন বিএনপি নেতারা ।। পাবনা -৪ আসনে প্রার্থীতা পরিবর্তন না করা হলে পাবনা জেলায় বিএনপির পরাজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে– পাবনা জেলা বিএনপির সাবেক মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক সকল মহলে গ্রহণ যোগ্য ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন প্রকৃত বিএনপির নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত হবে– সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদার ঈশ্বরদীতে  বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় পাকশীর যুক্তিলায় আিলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন ঈশ্বরদীতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এ্যাসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আরজু খানের উদ্যোগে ও সহযোগিতায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ।। প্রায় হাজার ব্যক্তির অংশ গ্রহণ ঈশ্বরদীর কামাল পুরে অবৈধ মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে  বিএনপির সভাপতি বীর মোল্লাহ গুলিতে নিহত যথাযোগ্য মর্যাদা, গভীর শ্রদ্ধা ও উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যদিয়ে  ঐতিহাসিক পাকশী ও ঈশ্বরদীতে  মহান বিজয় দিবস পালিত,বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা

গাইবান্ধায় দুই শতাধিক অনুমোদনবিহীন ইটের ভাঁটা

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ১০৭৩ বার দেখা হয়েছে

সংবাদদাতা, গাইবান্ধা ॥ গাইবান্ধা জেলায় ১৯টি ইটের ভাটার অনুমোদন থাকলেও অনুমোদনবিহীন দুই শতাধিক ইট ভাঁটায় বহাল তবিয়তে ইট পোড়ানো হচ্ছে।

এসব ইট ভাঁটার কারণে দিন দিন কমে যাচ্ছে জেলায় আবাদি জমির পরিমাণ। অনেক জমির মালিক বাধ্য হয়ে ইট ভাঁটা গুলোতে বিক্রি করছে ফসলি জমির উর্বর মাটি। এতে একদিকে যেমন পরিবেশের বিপর্যয় ঘটছে, অন্যদিকে হুমকির মুখে পড়ছে জেলার খাদ্য নিরাপত্তা।

অনুমোদনহীন এসব ইট ভাঁটাতে মাটির জোগান দিতে গিয়ে হারিয়ে যাচ্ছে উর্বর ফসলি জমি। গত বছর ভালো আবাদ হয়েছিল যে জমিগুলোতে তেমন অনেক জমিতেই এখন হচ্ছে না ফসলের চাষ। কৃষি বিভাগের নির্দেশ অমান্য করে ইট তৈরীর জন্য উর্বর আবাদি জমির টপসয়েল কেটে নেয়ায় অনাবাদি এবং জমির ফলন কমে যাচ্ছে।

এক তথ্যে জানা গেছে, ভাঁটার মালিকরা প্রথমে কয়েকজন কৃষকের সাথে আলোচনার মাধ্যমে মোটা অংকের টাকায় মাটি কেনার চুক্তি করেন। ওই কৃষকদের জমি থেকে মাটি কেটে নেয়ার পর সেই জমির আশেপাশের জমিগুলো উঁচু জমিতে পরিণত হয়ে হারিয়ে ফেলে পানি ধারণ ক্ষমতা। ফলে আবাদের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে বাধ্য হয়েই ইট ভাঁটার মালিকদের কাছে মাটি বিক্রি করছে অন্য কৃষকরাও।

ইট ভাঁটার আগ্রাসনে শুধু ফসলি জমির মাটিই সাবাড় হচ্ছে না, আবাসিক এলাকা, প্রধান সড়কের পাশে ও ফসলি জমির মাঝে ভাটা স্থাপন করায় মারাত্মকভাবে দুষিত হচ্ছে পরিবেশ। ক্ষমতা হারাতে বসেছে ফলজ গাছপালা। এছাড়াও ইট ভাঁটাতে ব্যবহৃত অবৈধ যানবাহন অবাধ চলাচলের কারণে নষ্ট হতে বসেছে জেলার অধিকাংশ কাঁচা-পাকা সড়ক। পরিবেশ অধিদফতর ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি ভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হলেও অভিযান শেষে আবারো সেসব ভাটায় পোড়ানো হচ্ছে ইট। ভাটা মালিকদের দাবি, বিভিন্ন অফিসকে ম্যানেজ করার জন্য জেলা সমিতিকে বাৎসরিক চাঁদা দিয়ে তারা চালাচ্ছেন এসব অবৈধ ভাটা।

জেলা ইট ভাঁটা মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল লতিফ হক্কানী বলেন, ভাঁটা মালিকদের সাথে রফাদফার বিষয়টি সঠিক নয়। দীর্ঘ প্রক্রিয়ার কারণে অনুমোদন না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে চালাতে হচ্ছে অবৈধ ইট ভাঁটা । এব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান বলেন, এভাবে ফসলি জমির মাঝে ইট ভাঁটা স্থাপন করা হলে ও জমির মাটির উর্বর উপরিভাগ কেটে নিয়ে গেলে সেসব জমিতে ৮ থেকে ১০ বছরেও ফসল ফলানো সম্ভব নয়।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন বলেন, জেলায় এভাবে ইট ভাটা গড়ে ওঠা অপ্রত্যাশিত। তিনি আরও বলেন, অনুমোদনহীন ইট ভাঁটা বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট