1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্ববদীসহ বিভিন্ন জেলাবাসীদের সেবা বৃদ্ধি এবং দেশের উন্নয়নে ভ্যাট-ট্যাক্স আয়ের লক্ষে উত্তরাঞ্চলের সর্ববৃহৎ ও আন্তর্জাতিক মানের শপিং কমপ্লেক্স আরআরপি সেন্টারে লটারী ড্র-অনুষ্ঠিত ঈদে প্রকাশিত হলো যুদ্ধবিরোধী গান প্যালেস্টাইন : যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ প্রস্তুতির সিরিজ শুরু করছে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ইরানের বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র : হোয়াইট হাউস বিয়ের আগে কয়জনের সঙ্গে প্রেম ছিল বিদ্যা’র! বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযান: কেএনএফএর ৪সহযোগী গ্রেফতার ঈশ্বরদীতে নানা আয়োজনে পহেলা বৈশাখ পালিত ঈশ্বরদীতে বিশিষ্টজনদের সংবর্ধনা প্রদান ও ঈদ আনন্দ মেলার উদ্বোধন তরমুজের রাজধানীতে চলছে জমজমাট কেনাবেচা

“স্বাধিনতা পুরুস্কার ২০২২” পাওয়ায় অধ্যাপক ডাঃ কামরুল ইসলামকে সম্মর্ধনা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২
  • ৪৪০ বার দেখা হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার।। ঈশ্বরদীর কৃতি সন্তান অধ্যাপক ডাঃ কামরুল ইসলাম “স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২” পাওয়ায় তাঁকে সম্মর্ধনা দেওয়া হয়।

আজ বুধবার (৩০ মার্চ) ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষনা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কিডনি চিকিৎসা সেবায় “স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২” পাওয়ায় অধ্যাপক ডাঃ কামরুল ইসলামকে  ঈশ্বরদী বাসীর পক্ষ থেকে গণ সম্মর্ধনা প্রদান করা হয়।এ সময় বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও পেশাজিবী সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পি এম ইমরুল কায়েসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডাঃ কামরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েব আলী বিশ্বাস, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড, কুয়াশা মাহামুদ এবং ডাঃ কামরুল ইসলামের রত্নগর্ভা মাতা অধ্যাপিকা রহিমা খাতুন সহ আরো অনেকে।

অধ্যাপক ডাঃ কামরুল ইসলামের পিতা আমিনুল ইসলাম ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষনা ইনস্টিটিউটেরর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৭১ সালে মুক্কিযুদ্ধে তিনি শহীদ হন। তাঁর নাম অনুসারেই ঈশ্বরদী পৌর এলাকার শহীদ আমিন পাড়ার নামকরণ করা হয়। তাঁর মাতা অধ্যাপিকা রহিমা খাতুন তিনি লালমাটিয়া কলেজের শিক্ষিকা ছিলেন।

মাতা ও ছেলে দুজনই তাঁদের বক্তব্যে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তখন সবাই পিন পতন নিরবতার মধ্য দিয়ে তাদের বক্তব্য শুনেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট