1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : akter.panna.1 :
  3. [email protected] : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. [email protected] : masud :
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লোকসানি খাত বাংলাদেশ রেলওয়ে দুই টাকা নয় পয়সা খরচ করে এক টাকা আয় করে —–রেল সচিব নির্বাচনী মাঠে যাদের কোন জনসমর্থন নেই তারাই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায় —হাবিব বিশুদ্ধ সাংবাদিকতা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা এবং সেবার অঙ্গীকারে ডিডিপির কবি কন্ঠে কবিতা পাঠ ও সংগীতানুষ্ঠান সুরের মেলা ৩৫১ পর্ব অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে বর্নাঢ্য আয়োজনে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্টাবার্ষিকী উদযাপিত ঈশ্বরদীতে মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন পাকশীতে রেলওয়ে প্রকৌশলী বিভাগের কর্মচারী এ্যাসোসিয়েশনের বারো দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন  ঈশ্বরদীতে যুবদলের পক্ষ থেকে উপজেলা প্রকৌশলীকে ফুলের শুভেচ্ছা প্রদান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক,কেন্দ্রিয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের বলিষ্ট নেতৃত্বের প্রহর গুণছেন ঈশ্বরদী-আটঘরিয়ার সচেতন  ভোটারবৃন্দ রেলওয়ের ভাবমূর্তি নষ্টে ষড়যন্ত্র ॥ রেলমন্ত্রনালয়সহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি উত্তরবঙ্গের অন্যতম শিল্পপতি সাহাবুদ্দিন মল্লিক নান্নুর ইন্তেকাল ॥ ভিভিন্ন মহলের শোক প্রকাশ

বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক দেশ ইতালি

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৪০ বার দেখা হয়েছে

ইতালি কে বলা হয়ে থাকে স্বপ্নের দেশ। পৃথিবীর মানবসভ্যতার ইতিহাসে ইতালি তার পরিচয় দিয়েছে শুধু রোমান সাম্রাজ্যের জন্য নয়, প্রাচীনকালে তার শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার প্রভাব আজও পৃথিবীতে রয়েছে এবং যতদিন মানুষ থাকবে তাকে অস্বীকার করা সম্ভব হবে না। যে দেশে বিখ্যাত শিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি এবং মাইকেলেঞ্জেলো জন্মেছেন তার প্রমাণ মোনালিসার ছবি এখনো দিয়ে যাচ্ছে। যা লিওনার্দো দা ভিঞ্চির তৈরী।

আর দূরের গ্রহ-নক্ষত্রকে কাছে থেকে দেখার জন্য যে যন্ত্র টি ব্যবহার হয়ে থাকে এবং তার পিছনে যে মানুষটার অবদান চিরকাল মনে রাখার মতো সেই গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম এই ইটালিতে। মহাকাশ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত টেলিস্কোপ এর উন্নতির পিছনে তার যেটুকু অবদান রয়েছে তা আজও সাধারন মানুষ তথা বিজ্ঞানীদের কাছে অকল্পনীয়। ইটালির প্রতিটা কোণা তার ঐতিহ্য এবং শিল্প কারুকার্জ এর জন্য বিখ্যাত। তো চলুন স্বপ্নের দেশ ইতালি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিই ।

ইটালি শব্দ টি এসেছে ইতালিয়া থেকে। এর অর্থ হলো ল্যান্ড অফ কাবস্। সম্ভবত প্রাচীন দক্ষিণের ইতালিয় উপজাতিদের প্রতীক ছিল ষাঁড়। আসলে ইতালির বর্তমানের দক্ষিণ দিক টাকে ইটালিয়া নামে ডাকা হতো। যা পরে গ্রিকরা আরো বেশি জায়গাকে জুড়ে এই নামে ডাকতে শুরু করে। ইতালির মোট আয়তন ৩ লক্ষ ১ হাজার ৩৪০ বর্গকিলোমিটার এবং দেশের চারিদিকে রয়েছে ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রেিয়া, স্লোভানিয়া এবং ভূমধ্য সাগরের কিছু দ্বীপ রয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক পায়ে হাঁটার রাস্তা হিসেবে বিবেচনা করা হয় ইতালির ‘ভিয়া দেল’আমোরে’কে, যার অর্থ ‘ভালোবাসার পথ’। দীর্ঘ দশ বছর পর ভ্রমণপিপাসু ও হাইকারদের জন্য উন্মুক্ত হতে চলেছে এ পথটি। ইতালির উত্তর-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত চিঙ্কোয়ে তেরে পাহাড়ের গা বেয়ে ওঠা এ পথটি হাইকারদের (যারা পাহাড়-পর্বতে উঠতে পছন্দ করে) কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গন্তব্য। শুধু তাই নয়, এটি দেশটির সরকার ঘোষিত একটি জাতীয় উদ্যান ও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যও বটে।

ভ্রমণপিপাসুদের কেন এ জায়গাটি এত পছন্দ, তা জানতে খুব বেশি পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। গুগল করলেই দেখা যায় এর সৌন্দর্য। পাহাড়ের একদিকে রয়েছে জঙ্গলবেষ্টিত গ্রাম, অন্যদিকে পাহাড়ের পাদদেশে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের নীলাভ সবুজ জলরাশি। সাগরের দিকে পাহাড়ের গা কেটে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বাড়ি। রঙ-বেরঙের সেবব বাড়ির ব্যালকনি থেকে রয়েছে ভূমধ্যসাগরের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ, রয়েছে বিশ্বখ্যাত ইতালিয়ান খাবারের স্বাদ নেয়ার সুযোগ। সবকিছু মিলিয়ে পর্যটকদের জন্য এটি একটি স্বপ্নীল স্থান।

চিঙ্কোয়ে তেরে পাহাড়ের রিওমাগিওরে গ্রাম থেকে শুরু হয়ে মানারোলা নামের আরেকটি গ্রামে গিয়ে শেষ হয়েছে ‘ভালোবাসার পথ’। পথটি সমুদ্রের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যে পরিপূর্ণ। এখান থেকে দেখা যায় আল্পস পর্বতমালার শেষভাগও। ২০১২ সালে ভূমিধ্বসের কারণে রাস্তাটি বন্ধ করে দেয় ইতালি সরকার। তবে দীর্ঘদিন ধরে চলা সংস্কার কার্যক্রমের পর এ পথের প্রথম অংশ খুলে দেয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে খুলে দেয়া অংশটুকুতে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঘুরে আসা যাবে। সবকিছু ইতিচাবক থাকলে পথটির সম্পূর্ণ অংশ খুলবে ২০২৪ সালে।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ইতালির পর্যটন শিল্প দেশটির প্রধান আয়ের উৎসগুলোর একটি। তবে গত দশক থেকে ‘অতি-পর্যটনের’ বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে চলেছে দেশটি। এ সমস্যা মোকাবিলায় ‘ভালোবাসার পথে’র উন্মুক্ত অংশে শুধু গাইডেড টুরের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যাবে বলে সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে। পথটিকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য রক্ষার্থেই এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে দেশটির সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে দর্শনার্থীদের স্থানীয় ঐতিহ্য ও রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট